লুৎফর রহমান রিটন ও আহমদ মাযহারের সঙ্গে আমি
২০১৮ সালের জুন মাসে নিউইয়র্কে ছড়াকার লুৎফর রহমান রিটন ও লেখক আহমদ মাযহারের সঙ্গে আমি। জ্যাকসন হাইটস এলাকার ৭৩ স্ট্রিটের ওপর।
২০১৮ সালের জুন মাসে নিউইয়র্কে ছড়াকার লুৎফর রহমান রিটন ও লেখক আহমদ মাযহারের সঙ্গে আমি। জ্যাকসন হাইটস এলাকার ৭৩ স্ট্রিটের ওপর।
২০১৫ সালে অমর একুশের বইমেলায় আমার আটটি উপন্যাস এক মলাটে বের হয়েছিল। বইমেলায় এই গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন বিশিষ্ট লেখক-কলামিস্ট ও রাজনীতিবিদ ড. নূহ-আলম-লেলিন।
২০১২ সালে অমর একুশের বইমেলায় আমার রোমান্টিক গল্পের গ্রন্থ-লাবণ্য ভেজা মেঘ বেরিয়েছিল। বইমেলায় এর মোড়ক উন্মোচন করেন কবি নির্মলেন্দু গুণ।
চিত্রনায়িকা মৌসুমী নিউইয়র্কে এসেছিলেন ২০১৮ সালে। তাঁকে আমেরিকা-বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের বিশেষ সম্মানিত সদস্য পদ প্রদান করা হয়। আমি সভাপতি ছিলাম। তাঁর সঙ্গে আমার ছবি। ছবিটি তুলেছিলাম ফ্রেশমেডো এলাকায় একটি রেষ্টুরেন্টের সামনে।
বাংলা সাহিত্যের দিকপাল শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে দিনভর আড্ডা দিয়েছিলেন ২০০৪ সালে নিউইয়র্কে। বইমেলা ও বাংলা উৎসবের আয়োজক বিশ্বজিৎ সাহা’র বাড়িতে তাঁর সাক্ষাতকার নিয়েছিলেন নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত ‘কাগজ’ পত্রিকার জন্য। প্রবাস জীবনের নানা কথা তিনিও জিজ্ঞেস করেন আমাকে। প্রিয় লেখককে আমার প্রথম কাব্যগ্রন্থ-কষ্টের ধারাপাত উপহার দিই। তিনি বইটি নিয়ে পড়েন। দেখেন। তাঁর পাশে আমার কন্যা, বিশ্বজিৎ …
‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো’ অমর গানের রচিয়তা ও কলামিস্ট আব্দুর গাফফার চৌধুরীর সঙ্গে নিউইয়র্কে দেখা ও পরিচয় হয়েছিল। বাংলাদেশ মিশন আয়োজিত এক সভায় তিনি চমৎকার জ্ঞানগর্ভ বক্তব্য রেখেছিলেন। আরবী ভাষা’র অর্থ না জেনে মসজিদ ও মানুষের নাম রাখার ভুল-বিভ্রান্তি কীরকম হয়, তা নিয়ে আলোচনা করেন। এ নিয়ে কট্টর মোল্লারা প্রতিবাদ সমাবেশ করে পরে। অনুষ্ঠানের দিন …
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র ও আইটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের জীবনের প্রথম সাক্ষাতকার আমি নিয়েছিলাম যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায়। এটিএন বাংলা টিভি’র জন্য এই সাক্ষাতকার নিয়েছিলাম ২০০৫ সালে তৎকালীন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক খালিদ হাসানের বাসভবনে। ক্যামেরায় ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল লিটন। সাক্ষাতকার নেয়ার পর খাবারের টেবিলে সজীব ওয়াজেদ জয় …
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও ফাস্টলেডি হিলারী ক্লিনটনের সাক্ষাতকার গ্রহণ করার সুযোগ পেয়েছিলাম ২০০৬ সালে। ওই সময়ে তিনি নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্য থেকে সিনেট নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন। আমি তখন যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রথম বাংলাদেশি মালিকানাধীন স্যাটালাইট টিভি এসটিভি ইউএস-এর প্রধান বার্তা সম্পাদক। প্রতিদিন দু’বেলা সংবাদ পরিবেশিত হয় নিউইয়র্কস্থ স্টুডিও থেকে। হিলারী ক্লিনটন নির্বাচনী প্রচারণায় এসেছিলেন কুইন্সের রিগোপার্ক এলাকায় লেফার …
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও ফাস্টলেডি হিলারী ক্লিনটনের সাক্ষাতকার গ্রহণ Read More »
২০১৭ সালে আমেরিকা-বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের পক্ষে আমি স্মারক পিন তুলেদিচ্ছিলাম যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসওম্যান গ্রেসম্যানকে।