বঙ্গবন্ধু স্যাটাইলইট-১
২০১৮ সালে বাংলাদেশের প্রথম স্যাটালাইট-বঙ্গবন্ধু স্যাটাইলইট-১ মহাকাশে উৎক্ষেপণ করা হয় যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যেও নাসা’র একটি স্পেস সেন্টার থেকে। এ উপলক্ষে গিয়েছিলেন সেখানে। নাসা’য় একটি গ্রুপ ছবি।
২০১৮ সালে বাংলাদেশের প্রথম স্যাটালাইট-বঙ্গবন্ধু স্যাটাইলইট-১ মহাকাশে উৎক্ষেপণ করা হয় যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যেও নাসা’র একটি স্পেস সেন্টার থেকে। এ উপলক্ষে গিয়েছিলেন সেখানে। নাসা’য় একটি গ্রুপ ছবি।
সালের গ্রীস্মকালে নিউইয়র্কে এসেছিলেন জীবনমুখী গানের জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী নচিকেতা। তাঁর সঙ্গে বেশ কয়েকদিন ঘুরেছি। আড্ডা দিয়েছি। এখানে-সেখানে ঘুরে বেড়ানো বা গিটার সেন্টারে গিয়ে গিটার ক্রয় ছাড়াও চলতে-চলতে জীবনের কত গল্প হয়েছে। নচিকেতা কীভাবে শিল্পী হলেন এবং শিল্পী হয়েই যেন ‘নক্ষত্র’ হয়ে গেলেন। অথচ তিনি নিজেকে কখনও সাধারণ একজন মানুষের বেশি ভাবতে পারেন না-জানিয়েছিলেন। নিজেকে প্রতিবাদী …
আমার প্রথম (ছড়ার) বই বের হয় ১৯৯১ সালে। নাম ছিল-ধপাস। আমার সঙ্গে হাশিম মাহমুদ ছিলেন। দু’জনের ১৪টি করে ছড়া ছিল বইটিতে। প্রচ্ছদ করেছিলেন প্রয়াত শিল্পী তোফাজ্জল হোসেন। মূল্য ছিল ৩০টাকা।
কষ্টের ধারাপাত-আমার প্রথম কাব্যগ্রন্থ। প্রকাশিত হয়েছিল ২০০০ সালের একুশের বইমেলায়, প্রচ্ছদ করেছিলেন মাহাবুব কামরান (প্রয়াত)। ঘাসফুলনদী প্রকাশনী থেকে বের হয়েছিল। বইটি কত কপি বিক্রি হয়েছিল, সে কথা বলার কিছু নেই। তবে এক তরুণী (প্রয়াত) সাংবাদিক আরিফুর রহমানের মাধ্যমে আমার সঙ্গে দেখা করেছিলেন দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকার অফিসে। ঐ তরুণী আমার কাব্যগ্রন্থের প্রায় ১৬টি কবিতা (মুখস্থ করেছিলেন) …
ভোরের পাখি-নামে আমার লেখা কিশোর গল্পের বই বেরিয়েছিল ১৯৯৫ সালে, ঘাসফুলনদী প্রকাশনী থেকে। প্রচ্ছদ করেছিলেন (প্রয়াত) মাহাবুব কামরান। এই গ্রন্থের গল্প প্রকাশিত হয়েছিল ‘সংবাদ’ এর খেলাঘর পাতায়।
স্বপ্ন বিলাস- আমার লেখা প্রথম উপন্যাস। রোমান্টিক গল্প। ২০০৫ সালের বইমেলায় বের হয়। প্রচ্ছদ করেছিলেন খ্যাতিমান শিল্পী ও লেখক তাজুল ইমাম। সম্ভবতঃ কোন উপন্যাসের প্রথম প্রচ্ছদ তিনি করেছিলেন। প্রকাশক ম ই চৌধুরী শামীম, স্কলারস প্রকাশনী। তারও প্রথম বই প্রকাশনার ক্ষেত্রে। লেখক, প্রচ্ছদ শিল্পী ও প্রকাশক-তিনজনই নিউইয়র্ক প্রবাসী। এখন প্রকাশক ঢাকায় থাকেন। উপন্যাসটি পাঠক মহলে সমাদৃত …
২০১৭ সালে নিউইয়র্কে গুজরাটি সমাজ আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে কণ্ঠশিল্পী শ্রীকান্তের সঙ্গে ছবি তুলেছিলাম। পরে ২০১৯ সালে আমার লেখা একটি গানে কণ্ঠ দেন এই শিল্পী।
১৯৯১ সালের ৪ এপ্রিল নিজ উদ্যোগে ঢাকার ঝিকাতলায় “আজকের কাগজ’ পত্রিকার অফিসে যাই। সে সময়ের আলোচিত দৈনিক। পত্রিকার বার্তা সম্পাদক (প্রয়াত) আহমেদ ফারুক হাসানের সঙ্গে যেচে দেখা করে-নারায়ণগঞ্জ জেলার সংবাদদাতা হিসাবে কাজ করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করি। তিনি রাগী স্বভাবে দু’একটি কথা বলে আমাকে বিদায় দেন। যখন কাজ করতে নামি প্রতিযোগিতায় আমি ৫ নম্বর এবং নতুন। …
২০১৬ সালে একুশের বইমেলায় আমার দুটি বই বের হয়েছিল। চতুর্থ ছড়ার বই ‘বোকারাম হদ্দ’ ও তৃতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘বসন্ত নয় অবহেলা’ বের হয়েছিল। বই দুটির মোড়ক উন্মোচন হয়েছিল এটিএন বাংলা’র স্টুডিওতে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে।
২০১৫ সালে বরেণ্য চলচ্চিত্রকার গৌতম ঘোষের সঙ্গে বাংলা চলচ্চিত্রের বর্তমান ও ভবিষ্যত নিয়ে আলোচনা সভা করেছিলাম নিউইয়র্কের জ্যামাইকার একটি রেষ্টুরেন্টে। আয়োজন করেছিল ‘‘আমেরিকা-বাংলাদেশ প্রেসক্লাব’। ছবিতে গৌতম ঘোষের পাশে আমি। এই অনুষ্ঠানে গৌতম ঘোষ বাংলা চলচ্চিত্রের নানা বিষয়ে বক্তব্য রাখেন।